Open in alternate window

কিতাবু মাওয়াকিতুস সালাত

হাদিছ নং ৪৯১

ইবনে শিহাব (রাঃ) হতে বর্নিত। তিনি বলেন, একদা ওমর ইবনে আদদুল আযীয বিলম্বে নামায আদায় করলে ওরওয়াহ ইবনে যুবায়ের তার নিকট গেলেন এবং তাকে বললেন যে,ইরাকে অবস্থান কালে মুগীরা ইবনে শো'বা একদা নামায দেরিতে পড়লে আবু মাসউদ আনসারি তার নিকট গিয়ে বললেন, মুগীরা এ কেমন ব্যাপার!তুমি কি জাননা যে , হযরত জিব্রাইল (আ) এসে নামায আদায় করলে রাসুলুল্লাহ (সঃ) ও নামায আদায় করলেন। জিব্রাইল (আ)পুন্রায় নামায আদায় করলে রাসুলুল্লাহ (সঃ) ও নামায আদায় করলেন। জিব্রাইল (আ) পুনরায় নামায আদায় করলে রাসুলুল্লাহ (সঃ) েবার ও নামায আদায় করলেন। জিব্রাইল (আ) পুনরায় নামায আদায় করলে রাসুলুল্লাহ (সঃ) েবার ও নামায আদায় করলেন। জিব্রাইল (আ) পুনরায় নামায আদায় করলে রাসুলুল্লাহ (সঃ) েবার ও নামায আদায় করলেন। এবার জিব্রাইল (আঃ) বললেন এভাবে নামায শিক্ষা দেয়ার জন্য আমাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ওমর ইবনে আবদুল আযীয ওরওয়াহকে বললেন,তুনি কি বলছ তা জেনে শুনে বল।জিব্রাইল (আঃ) কি রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর জন্য নামাযের অয়াক্ত নির্দিশট করিয়া দিয়াছিলেন? ওরওয়াহ জবাব দিলেন,বশীর ইবনে আবু মাসউদ তার পিতার নিকট হতে এরুপই বর্ননা করতেন। ওরওয়াহ বলেন হযরত আয়েশা (রাঃ) আমার নিকট বর্ননা করেছেন,রাসুলুল্লাহ (সঃ) আছরের নামায এমন সময় পড়তেন যে, সুর্যরশ্মি তখন ও তার কক্ষমধ্যে থাকত।অর্থাত তখন ও সুর্যের আলো তার ঔজ্জল্য হারায়নি।